Wednesday 10 January 2018

মতিউর রহমান মল্লিক : সাধারণে অসাধারণপ্রতিদিনই আনন্দের বার্তা নিয়ে অনেক মানুষ জন্মায় আবার বেদনার স্মৃতি হয়ে জীবনযুদ্ধে পরাজিত হয়ে পরপারের উদ্দেশ্যে পারি জমায় অনেকে । জন্ম মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে পরপারে চলে যাওয়া মানুষেদেরকে কয় জনই বা স্মরণ করে। অথবা কয় জনই বা বেঁচে থাকে মানুষের মাঝে। তবে হ্যাঁ কিছু মানুষ মারা যাওয়ার পরও থাকে অমর তাদের চিন্তা,কাজ ও উন্নত আদর্শের কারণে।তারা প্রচলিত জরাজীর্ণাতাকে চ্যালেঞ্জ করে পরিবর্তনের শুভ সূচনা করে। তাদের হাত ধরে তৈরি হয় অসংখ্য বিপ্লবী মানুষের। সেরকমই স্রোতের বিপরীতে চলে সমাজের গতিধারাকে পাল্টে দিয়ে নতুন করে সূচনা করার এক প্রত্যয়ের নাম মতিউর রহমান মল্লিক। যিনি আজ হয়তবা আমাদের মাঝে  নেই কিন্তু তার কাজের কারণে তিনি আমাদের মাঝে আছেন আজও এবং থাকবেন যতদিন সত্য থাকবে,থাকবে সুন্দর আর থাকবে বিশ্বাস। এক নজরে মতিউর রহমান মল্লিক: ভারতীয় উপমহাদেশ। তখনও ধর্মভিত্ত্বিক রাজনীতিকে হারাম মনে করা হত। সংকীর্ণ এ চিন্তাকে চ্যালেঞ্জ করে একজন সিদ্ধান্ত নিলেন এ ধারণা পাল্টে দেবেন। সেই বিল্পবী চিন্তার ফসল ইসলামিস্টদের রাজনৈতিক প্লাটফরম। কালের আবর্তনে জন্ম  নিল স্বাধীন একটি দেশ যার নাম বাংলাদেশ। রাজনীতিতে ইসলামাইজেশনের চিন্তা প্রতিষ্ঠিত কিন্তু সঙ্গীতেও কি? না! তখনও মানুষের মনে গান, সুর একটি বিশ্বাসহীনতার প্রতিচ্ছবি। ভাঙ্গেনি বিশ্বাসী মানুষের স্বাধীন চিন্তার ঘুমন্ত রাজ্য। কিন্তু কাউকে না কাউকে তো ভাঙতে হবে এ আঁধার। সেই ঘুম ভাঙ্গাবার জন্য কতিপয় শিল্পানুরাগী, সঙ্গীতপ্রেমীরা খোঁজে পেলেন এক অপার সম্ভাবনাময়ী প্রতিভাকে। সেই প্রতিভা আর কেউ নয় তিনি মতিউর রহমান মল্লিক। শিল্পী, কবি, ছড়াকার প্রভৃতি হিসেবে তার নাম খোঁজে পাওয়া গেলেও তার বড় পরিচয় তিনি সাংস্কৃতিক আন্দোলনের পুরুধা।  মকুটবিহীন সম্রাট খান জাহান আলীর স্মৃতি বিজড়িত বাগেরহাটের রায়পাড়া উপজেলার বড়ইগ্রামে ১৯৬৫ সালের ১লা মার্চ এক সংস্কৃতিবান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। পিতা মুন্সিকায়েম উদ্দিন ও মা আছিয়া খাতুনও কবি ছিলেন। গ্রামের পাঠশালা থেকে প্রাথমিক শিক্ষা ও সর্বশেষ তৎকালীন জগন্নাথ কলেজ থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রী লাভ করেন। সাংস্কৃতিক জগৎকে ভিন্ন আঙ্গিকে সাজিয়ে অগ্রসেনানী কবি মতিউর রহমান মল্লিক খোদার ডাকে সাড়া দিয়ে ২০১০ সালের ১১ ই আগস্ট মহান প্রভুর সাথে সাক্ষোতের জন্য চলে যান না ফেরার দেশে। 



শিল্পী হিসেবে: 
আদর্শিক বিরোধিরাও স্বীকার করতে বাধ্য হন যে তার গানের ভাষা,সুর ও অনঢ় মনোবল জাতির বিবেককে নাড়া দিয়েছে। কারণ তার গানের ভাষা তাঁর নিজের জীবনকেই প্রথম স্পর্শ করেছে। বাংলাদেশের অনেকে কবি কবিতা লিখেছেন, গায়ক গান গেয়েছেন,সুরকার সুর করেছেন,সংগঠক সংগঠন করেছেন কিন্তু তাদের কথা,গান,সুর,সংগঠন কিংবা কবিতা নিজেদের বাস্তব জীবনকেই স্পর্শ করতে ব্যর্থ হয়েছে। এক্ষেত্রে সফল কবি মতিউর রহমান মল্লিক। তার গানগুলো যেমন জনপ্রিয়তার শীর্ষে  উঠেছে তেমনি তার ব্যক্তি জীবনও। তার রচিত কিছু অসাধারণ গান যা জনপ্রিয়তার শীর্ষে--

# আমার গানের ভাষা/জীবনের সাথে যেন/মিলেমিশে হয় একাকার; 

# এখনো মানুষ মরে পথের পরে/এখনো আসেনি সুখ ঘরে ঘরে/কি করে তাহলে তুমি নেবে বিশ্রাম/কি করে তাহলে ছেড়ে দেবে সংগ্রাম;

# টিক টিক টিক টিক যে ঘড়িটা/বাজে ঠিক ঠিক বাজে/কেউ কি জানে সেই ঘড়িটা/লাগবে কয়দিন কাজে; 

# দাও খোদা দাও হেথায় পূর্ণ ইসলামী সমাজ/রাশেদার যুগ দাও ফিরিয়ে দাও কুরআনের রাজ; 

# হাত পেতেছে এই গোনাহগার/ তোমারি দরগায় খোদা তোমারি দরগায়/শূন্য হাতে ওগো তুমি, ফিরাইও না হায়/ মোরে ফিরাওনা হায়; 

# ফুলের ঘ্রাণে অলীর গুঞ্জরণে/ঐ নামেরই গান শুনে মন দেয় যে নীরব সাঁড়া/নদীর কলকলে, ঢেউয়ের ছলছলে/ঐ নামেরই সুর শোনা যায় হলে আপন হারা;

# ঈমানের দাবি যদি কুরবানী হয়/সে দাবি পূরণে আমি তৈরি থাকি যেন/ ওগো দয়াময় আমার প্রভু দয়াময়;

# তোমার সৃষ্টি যদি হয় এতো সুন্দর/ না জানি তাহলে তুমি কতো সুন্দর

# ভেঙে যায় সবকিছু ভাঙে না তো মুমিনের মন/দীন কায়েমের কাজে কাটে তার সকল সময়/কাটে তার প্রতিটি ক্ষণ;

# চলো চলো চলো মুজাহিদ পথ যে এখনো বাকি/ভোল ভোল ব্যথা   ভোল মুছে ফেলো ঐ আঁখি;

# পৃথিবী আমার আসল ঠিকানা নয়/ মরণ একদিন মুছে দেবে সকল রঙিন পরিচয়;

# একজন মুজাহিদ কখনো বসে থাকে না/যতই আসুক বাধা যতই আসুক বিপদ/ভেঙে পড়ে না;

# মাফ করে দাও এই পাপীরে/হে দয়াময় মেহেরবান, অনুতাপের অশ্রু আমার কবুল কর মহিয়ান;

# আমাকে দাও সে ঈমান আল্লাহ  মেহেরবান/যে ঈমান ফাঁসির মঞ্চে অসঙ্কোচেগায় জীবনের গান;

# এই দুর্যোগে, এই দূর্ভোগে আজ/জাগতেই হবে, জাগতেই হবে তোমাকে;

# সংগঠনকে ভালবাসি আমি, সংগঠনকে ভালবাসি/এ জীবনকে গড়বো বলে বারে বারে তার কাছে আসি;

# আম্মা বলেন ঘর ছেড়ে তুই যাসনে ছেলে আর/আমি বলি খোদার পথেই হোক জীবন পার ;

# যা কিছু করতে চাও করতে পারো/অনুরোধ শুধু ওগো পর হয়ো না/এ বুক ভাঙ্গতে চাও, ভাঙতে পারো/অনুরোধ শুধু এ ঘর ভেঙ্গো না;

 # কোন সাহসে চাও নেভাতে অগ্নিগীরি বলো?/চোখ রাঙ্গিয়ে যায় কি রোখা জোয়ার টল মল?/বৈশাখী ঝড় পাগলপারা, বাধন হারা/ভ্রুক্ষেপহীন আগলভাঙ্গা রুদ্র রাঙ্গা;
এরকম আরও অসংখ্য গান তাঁকে দান করেছে অমর মর্যাদা।


মল্লিক যখন সংগঠক:
‘সবুজ মিতালী সংঘ’ সংগঠক হিসেবে মতিউর রহমান মল্লিকের প্রথম পদক্ষেপ যা ১৯৬৮ সালে তাঁর নিজ গ্রামে গঠন করা হয়। ১৯৭৫ সালের কথা। সাংস্কৃতিপ্রেমী কিছু উৎসাহী মানুষের পরামর্শে তিনি ঢাকায় পারি জমান । অক্লান্ত পরিশ্রম আর মেধা খাটিয়ে ১৯৭৮ সালে গড়ে তোলেন ‘সাইমুম শিল্পীগোষ্ঠী’ যা আজও স্বমহিমায় উজ্জ্বল। পাশাপাশি সময়ে গঠন করেন ‘বিপরীত উচ্চারণ’ নামে সাহিত্য সংগঠন। তাঁর সাহসী এসকল পদক্ষেপে সারা দেয় পুরো বাংলাদেশ। চট্ট্রগ্রামের পাঞ্জেরী শিল্পীগোষ্ঠী, খুলনায় টাইফুন শিল্পীগোষ্ঠী, বরিশালে হেরাররশ্মি শিল্পীগোষ্ঠী, রাজশাহীতে প্রত্যয় শিল্পীগোষ্ঠী সহ গড়ে ওঠে অসংখ্য শিল্পীগোষ্ঠি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবাহ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিমন্ত্রণ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিকল্প সহ অসংখ্য শিল্পীগোষ্ঠী তার অনুপ্রেরণারই ফসল। সাইমুম শিল্পীগোষ্ঠী প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে যে ধারা শুরু হয়েছিলো তা এখন বিশ্বময় ছড়িয়ে গেছে। বর্তমান বাংলাদেশে সেই প্রেরণাকে সামনে রেখে ছাত্রযুবকদের মধ্যে কেন্দ্রীয়ভাবে ‘সমন্বিত সংস্কৃতি সংসদ’ সারাদেশে ৩৫০টিরও বেশি সাহিত্য, নাট্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নিয়ে গঠিত। এ সংগঠনগুলোতে নিয়মিত সঙ্গীতচর্চা, নাটক মঞ্চায়ন সাহিত্য সভা, লিটল ম্যাগাজিন প্রকাশনা প্রভৃতির ক্ষেত্রে আশার আলো ছড়াতে সমর্থ হয়েছে। সেই সাথে সারাদেশে সংস্কৃতিকেন্দ্রসমূহ ছাড়াও বিশ্বাসী চেতনার অনেক প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন এ অঙ্গনে বেশ কাজ করে যাচ্ছে। এ সকল সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন কবি মতিউর রহমান মল্লিক।

যাদেরকে অনুসরণ করেছেন যারা তাকে অনুসরন করছেন: 
মুহাম্মাদুর রাসুল্লাহ সা: এর প্রিয় কবি হাস্সান বিন সাবিত, আব্দুল্লাহ বিন রাওয়াহাকে আদর্শ মেনে সমকালীন বিশ্বের শ্রেষ্ঠ কবি আল্লামা ইকবালের কাব্যদর্শনকে বুকে ধারণ করে বেড়ে ওঠেন মতিউর রহমান মল্লিক। মাদ্রাসা ও সাধারণ শিক্ষার সমন্বয়ে সাজানো কবির মুহাক্কিক ও আলিমগণ ছিলেন যেমন তার শিক্ষক তেমনি আব্দুল মান্নান সৈয়দ এর মত সব্যসাচী সাহিত্য ব্যক্তিত্যদেরও প্রিয় ছাত্র ছিলেন তিনি। তাদের চিন্তার ছাপ তার ব্যক্তি জীবনে পরিলক্ষিত হয়। তিনি যেমন অনেক মহান ব্যক্তিদের প্রিয় ছাত্র ছিলেন তেমনি তাঁরও অনেক ছাত্র ইসলামি সংস্কৃতির জয়গান গেয়ে যাচ্ছে অবলিলায়। কবি আসাদ বিন হাফিজ, অধ্যাপক সাইফুল্লাহ মানসুর, মাওলানা তারেক মুনাওয়ার, রাশেদুল হাসান তপন তার ছাত্র ছিলেন। শরীফ বায়জীদ মাহমুদ, জাফর সাদিক, মুস্তাগিছুর রহমান আশু, আব্দুল্লাহিল কাফি, হুসনে মোবারকও তাকে আদর্শ মনে করে কাজ করে যাচ্ছেন ইসলামী সংস্কৃতির প্রসারে।  

বিভিন্ন দায়িত্ব পালন:
কর্মজীবনে কবি মতিউর রহমান মল্লিক সপ্তাহিক  সোনার বাংলা পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক, ‘বিপরীত উচ্চারণ’ সাহিত্য সংকলনও সম্পাদনা করেছেন, মাসিক কলম পত্রিকার সম্পাদক এবং মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ সংস্কৃতি কেন্দ্রের সদস্য সচিব ছিলেন। মতিউর রহমান মল্লিক একাধারে ছড়া, কবিতা, প্রবন্ধ, গান লিখে বাংলা সাহিত্যে উল্লেখযোগ্য সংযোজন করেছেন।

প্রকাশিত কয়েকটি গ্রন্থ:
প্রচার বিমুখ এ ব্যক্তিটি কাজ করেছেন মানুষের জন্য,মানবতার জন্য, বিশ্বাসের জন্য।  ছোট বড় সবার জন্য লিখেছেন তিনি। তার লেখা অনেক কিন্তু কমই প্রকাশিত হয়েছে। ব্যক্তিগত সফলতার চেয়ে আদর্শিক সফলতার কথাই বেশি ভেবেছেন। তার ভক্ত শুভাকাঙ্খীদের আকুল আকতিতে কথা ও সুর নিয়ে সংস্কৃতিপ্রেমীদের মাঝে উৎসাহের কারণে কিছু কাজকে গ্রন্থাকারে লিপিবদ্ধ করেছেন।-
১. নীষন্ন পাখির নীড়ে (কবিতাগ্রন্থ):আত্ম প্রকাশন, ২. সুর-শিহরণ (ইসলামি গানের বই), ৩. যত গান গেয়েছি (ইসলামি গানের সঙ্কলন), ৪. ঝংকার (গানের বই) ৫. আবর্তিত তৃণলতা (কবিতাপ্রন্থ) মোনালিসা প্রকাশন,  ৬. তোমার ভাষার তীক্ষ্ন  ছোরা (কবিতাগ্রন্থ) বাংলা সাহিত্য পরিষদ, ৭. অনবরত বৃক্ষের গান (কবিতাগ্রন্থ) মোনালিসা প্রকাশন, ৮. চিত্রল প্রজাপতি (কবিতাগ্রন্থ) প্রফেসর’স পাবলিকেশন্স, ৯. নির্বাচিত প্রবন্ধ (প্রবন্ধের বই), ১০. রঙিন মেঘের পালকি (ছোটদের ছড়ার বই) জ্ঞান বিতরণী, ১১. প্রতীতি এক (ইসলামি গানের ক্যাসেট), ১২. প্রতীতি দুই (ইসলামি গানের ক্যাসেট), ১৩. প্রাণের ভিতরে প্রাণ (গীতিকাব্য) উল্লেখযোগ্য।

অনুবাদক হিসেবে তার রয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা। পাহাড়ি এক লড়াকু নামে আফগান মুজাহিদদের অমর কীর্তিকলাপ তার বিখ্যাত অনুবাদ উপন্যাস যা কিশোকণ্ঠের পাঠকরা মন উজার করে পড়তেন নিয়মিত। মহানায়ক (উপন্যাস) ছাড়াও হযরত আলী (রা.) ও আল্লামা ইকবালের মতো বিশ্বখ্যাত মুসলিম কবিদের কবিতাও অনুবাদ করেছেন তিনি।

কাজের স্বীকৃতি:
মতিউর রহমান মল্লিক এর কাজ গুলোকে সম্মান জানাতে ভুল করেনি সাংস্কৃতিক জগত। তার অনন্য কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার,সম্মাননা। তার কাজকে উৎসাহিত করতে এগিয়ে এসেছেন শুদ্ধ সংস্কৃতি লালনকারী বিশ্বসী লোকেরা। সে রকমই কয়েকটি স্বীকৃতি-
১। স্বর্ণপদক : জাতীয় সাহিত্য পরিষদ, ঢাকা 
২। সাহিত্য পদক : কলমসেনা সাহিত্য পুরস্কার, ঢাকা 
৩। সাহিত্য পদক : লক্ষ্মীপুর সাহিত্য সংসদ 
৪। সাহিত্য পদক : রাঙামাটি সাহিত্য পরিষদ, পার্বত্য চট্টগ্রাম 
৫। সাহিত্য পদক : খানজাহান আলী শিল্পীগোষ্ঠী, বারুইপাড়া, বাগেরহাট 
৬। সাহিত্য পদক : সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদ 
৭। সাহিত্য পুরস্কার : সবুজ-মিতলী সংঘ, বারুইপাড়া, বাগেরহাট 
৮। সাহিত্য পুরস্কার : সমন্বিত সাংস্কৃতিক সংসদ, বাগেরহাট 
৯। প্যারিস সাহিত্য পুরস্কার : বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ, ফ্রান্স 
১০। বায়তুশ শরফ সাহিত্য পুরস্কার : বায়তুশ শরফ আঞ্জুমানে ইত্তেহাদ বাংলাদেশ, চট্টগ্রাম 
১১। ইসলামী সংস্কৃতি পুরস্কার : ইসলামী সমাজকল্যাণ পরিষদ, চট্টগ্রাম 
১২। সাহিত্য পুরস্কার : বাংলা সাহিত্য পরিষদ, ফ্রান্স। 
১৩। কিশোরকণ্ঠ সাহিত্য পুরস্কার।

মতিউর রহমান মল্লিক আজ আমাদের মাঝে নেই । মহান প্রভুর দরবার হাজির হয়েছেন অনেক আগেই শুধু রেখে গেছেন তার কাজ চেতনা, স্মৃতি এবং আর অগণিত ভক্ত। তিনি এখন বেঁচে থাকবেন তার কাজগুলোর মাঝে তার ভক্তদের মাঝে। তাকে সশরীরে পাওয়া না গেলেও তাকে পাওয়া যাবে ইসলামী সংস্কৃতির প্রতিটি ধাপে। তিনি এখন আর কোন ব্যক্তি নন তিনি একটি প্রতিষ্ঠান। তাঁর স্মৃতিকে ধারণ করে এগিয়ে যাবে তার আদর্শের কা-ারিরা। এগিয়ে যাবে সাহিত্য,এগিয়ে যাবে শিল্প এবং এগিয়ে যাবে বিশ্বাস।

1 comment:

  1. Casinos Near Casinos Near Casinos - Mapyro
    Find the best casinos 정읍 출장마사지 near you 남원 출장마사지 in San Diego. We've 평택 출장샵 compiled a list of 영주 출장안마 the closest casinos to San Diego and found 동해 출장마사지 the ones that

    ReplyDelete